বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রশিদ বুলু আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে দেশে এবং প্রবাসে দুর্দিনের পরীক্ষিত সৈনিক বলে সর্ব মহলে পরিচিত ।
রাজনীতির কঠিন সময়ে বজলুর রশিদ বুলু আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ছিলেন কর্মীবান্ধব একজন রাজনীতিক। এমন নেতা দলের জন্য অফুরান প্রেরণার উৎস।
ছাত্র জীবন থেকেই বজলুর রশিদ বুলু রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। ২০০২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ন্যাশনাল কনভেনশনে একমাত্র বিদেশী অতিথি উপস্থিত ছিলেন। তৎকালীন বেলজিয়ামের স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং Doctor without border, ড. ম্যরেল্স কে BNP র সকল অপচেষ্টা নস্যাৎ করে ঢাকা এয়ারপোর্টে পুলিশের জেরার মুখে নিজে মেহমান হিসাবে পরিচয় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এ রেখে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেন।
সেদিন সম্মেলনকে সার্থক করেছিলেন এই বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ সভাপতি বজলুর রশিদ বুলু। দলের দুর্দিনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য কি করেছেন সে কথা জনাব জয় সাহেব তার বক্তব্য তুলে ধরেছেন জার্মানির হামবুর্গে।
জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বজলুর রশিদ বুলু। সকল বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ তার অভীষ্ট লক্ষ্যে একদিন পৌঁছে যাবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আমরা আমাদের অবস্থান থেকে শক্তিশালী করে যাব।
যে কোন বিপদ দুর্যোগ মোকাবেলায় আমরা প্রয়োজনে রাজপথে প্রাণ দিতেও কুণ্ঠিত হবো না । অতীতে তার যথেষ্ট প্রমাণ রেখেছি। সবসময় রাজপথে সোচ্চার ছিলাম এখনো আছি ভবিষ্যতেও থাকব।
এক প্রশ্নের জবাবে বজলুর রশিদ বুলু বলেন, দেশে যে উন্নয়নের ধারা চলছে তা বন্ধ করার জন্য বিভিন্ন মহল অশুভ পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে । একটা দেশ সার্বিকভাবে উন্নতি করতে হলে একটি দলকে পর্যাপ্ত সময় দিতে হয় ; সময় না দিলে উন্নয়ন কাজ বাধাগ্রস্ত হয় দেশ পিছিয়ে যায়।
কাজেই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলছে তা অব্যাহত রাখতে হবে। আমরা আমাদের অবস্থান থেকে প্রাণের বিনিময়ে হলেও সেই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বুলু বলেন, নেতা নই আমি শেখ হাসিনার কর্মী, এটাই আমার একমাত্র পরিচয়। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে আমি শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে আগামী দিনের একজন নেতা নই কর্মী হিসেবে কাজ করতে চাই। দেশ ও সমাজের উন্নয়নে কাজ করতে চাই।