আওয়ামী লীগের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর আত্মত্যাগের জন্যই দলটির কেউ ক্ষতি করতে পারেনি। আওয়ামী লীগে অনেক ত্যাগী নেতা ছিলেন বলেই বারবার আঘাত করেও কেউ এ দলকে নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। দেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম, গণতন্ত্র ও স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রাখার জন্য দলের সব ত্যাগী নেতার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
ঠিক তেমনি রফিক খাঁন আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগের একটি অতি পরিচিত নাম। আয়ারল্যান্ড আসার আগেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজপথের একজন ত্যাগী কর্মী।
যারা তার সাথে রাজনীতি করতো এখন অনেকেই বাংলাদেশের আওয়ামী রাজনীতিতে বড় বড় পদে আছে ।আয়ারল্যান্ড এসেও তিনি থেমে থাকেননি ।
২০০৫/২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় তখন তিনি নিজের টাকা খরঢ করে সবার কাছে গিয়ে বুঝাতে চেষ্টা করেছেন।কেউ কেউ তখন বলতেন বিদেশে রাজনীতি করে কি লাভ? অথচ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এখন দেশে এবং বিদেশে সবাই আওয়ামী লীগ।
কিন্তু এই রফিক খাঁন নীতির কাছে কখনো আপোষ করেননি।তার কোন আত্মীয় স্বজন বিএনপি থেকে নির্বাচন করলেও এই রফিক খাঁন আওয়ামী পরিবার থেকে বেরুতে পারননি এজন্য তার অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হ য়েছে।
এগুলো লেখার কারণ রফিক খাঁন অনেকের কাছ থেকে আওয়ামী লীগের জন্য তার ত্যাগ এবং ভালোবাসা দেখেছে।অথচ কিছু নব্য আওয়ামী লীগ এই রফিক খাঁনের সাথে নিজেকে তুলনা করে।
আমাদের জাতীয় নেতারা বলেছেন এই নব্য আওয়ামী লীগরা বিএনপি জামায়াতের থেকে ও ভয়ংকর। কথাটা আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগের জন্যও সত্যি। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।